বিল গেটস ‘হোয়াই শুড আই রেইজ চিকেনস’ শিরোনামে একটা লিখা লিখেছিলেন আজ থেক দু বছর আগে। সেখানে তিনি বিভিন্ন দিক থেকে তুলে ধরেছিলেন কিভাবে মুরগি পালন একটি পরিবারকে স্বাবলম্বি করতে সাহায্য করে। তিনি একটা প্রশ্ন করেছেন। ধরন, ২ ডলার দিয়ে আপনার গোটা একটা সংসার চালাতে হয়, সেরকম পরিস্থিতিতে কিভাবে আপনি অবস্থার উন্নতি করতে পারেন? সমগ্র পৃথিবীর ১ বিলিয়ন মানুষের এই সমস্যাটি রয়েছে। অবশ্যই বেশ কিছু উত্তরও আছে প্রশ্নের তবে বিল গেটস বেছে নিয়েছিলেন যে উত্তরটি, সেটি হলোও মুরগি পালন। তিনি বেশ কিছু যুক্তি ও দেখিয়েছেন।
(১) এদের সহজে এবং কম খরচে লালল করা যায়।
(২) মাংশ, ডিম এবং বাচ্চা, সব দিক বিবেচনায় লাভজনক।
(৩) পরিবারের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।
(৪) সর্বোপরি নারীর ক্ষমতায়নে সহায়ক।
তিনি ব্যাপারটাকে এতোটাই যৌক্তিক মনে করেছেন যে, বিল এন্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, হেইফার ইন্টারন্যাশনাল এর সহযোগিতায় একলাখ মুরগি বিতরণ করেছেন।
আজ ৭ মার্চ, আমার জন্মদিন। বার্থডে ফান্ডরেইজিং বাইরের দেশে খুব জনপ্রিয়। প্রতিটি মুরগির দাম ২৫০ টাকা করে ধরলে ১০০ টা মুরগির দাম আসে মাত্র ২৫০০০ টাকা। আমি আপনাদের সহযোগিতায় ১০টা পরিবারে ১০টা করে মুরগি তুলে দিতে চাঁই এবং দেখাতে চাঁই কিভাবে একটা পরিবারের অর্থনৈতিক চেহারা বদলে যেতে পারে। ১০০ টাকা আপনাদের কাছে কিছুই নয়। ২৫০ জন মানুষ ১০০ টাকা করে দিলেই পুরো টাকাটা উঠে যায়। আর তাতেই বদলে যেতে পারে ১০ টা পরিবারের চেহারা। আসুননা, একটু এগিয়ে যাই। সাহায্য করতে অগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে +৮৮০১৮৩৪১৬১২৭১
বুক রিভিউ | গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং
গ্রোথকে হ্যাক করার অব্যর্থ হাঁতিয়ার রায়ান হলিডের লিখা বই গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং, যেটি বিশ্বব্যাপী মার্কেটিং এর বাইবেল বলে বিবেচিত। তারই ছায়া অবলম্বনে মুনির হাসানের একই নামে বাংলায় লিখা বইটি কোন অংশেই গুরুত্ব হারায়নি। লেখক এই বইয়ে ধাপে ধাপে দেশের এবং বিদেশের পরিচিত ও অপরিচিত বিভিন্ন উদাহারন দিয়ে দেখিয়েছেন কিভাবে প্রোডাক্টের কথা সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে হয়। সবস্থরের পাঠক, বিশেষকরে উদ্যোক্তাদের জন্য লিখিত জাদুকরী এই বই মার্কেটিং সম্পর্কে আপনার ধারণাকে নতুন মাত্রা দিতে বাধ্য। লেখক ব্যক্তিগতভাবে এই ক্ষেত্রে নানাভাবে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। সেসব অভিজ্ঞতাও যুক্ত করা হয়েছে এই বইয়ে যা আপনাকে আলোচ্য বিষয়গুলো দেশীয় দৃষ্টিকোণ থেকেও বুঝতে সাহায্য করবে। সবমিলিয়ে বইটি আমার দৃষ্টিতে একটি সু ও সুখপাঠ্য। পাঠক, লেখক সম্পর্কে আমি শতভাগ আত্ববিশ্বাসী ছিলাম বলেই বইটি কিনেছি। আমি হলফ করে বলতে পারি আপনার সময় ও টাকা কোনটাই জলে যাবেনা।
কলকাতায় ফেরার পথে
সুদীপ্ত। আমার বন্ধু। বেশ গোবেচারা টাইপ ছেলে বলতে পারেন। ঠিক ৭টা ৫মিনিটের ট্রেন। আনন্দ বিহার থেকে ছাড়বে। যাচ্ছি হাওড়া। অল্প কিছুতেই অনেক বেশী ভয় পেয়ে যায়, অনেক বেশী চিন্তায় পড়ে যায় – এই হলো তার স্বভাব। থাকছি দোয়ারকা; কাকার বাসায়। ট্রেন যাতে কোনভাবেই মিস না হয় তার জন্যেই যতো তোরজোড়। ভোর সাড়ে চারটায় এলারম সেট করে, ন ডিগ্রী তাপ থেকে রক্ষে পেতে, গায়ের উপর দুদুটো লেপ চাপিয়ে ঘুম দিলাম ঠিক রাত দশটায়।
এলারম বাজার সাথে সাথেই সুদীপ্তের চেঁচামেচিতে আমার ঘুম ভাঙলো। মুখহাত ধুয়ে কাকির দেয়া বড় একপ্যাকেট নাস্তা সম্বল করে বেরিয়ে পড়লাম। যখন বেরুচ্ছি, সময় তখন ভোর পাঁচটা। আমি ভেবেছিলাম এতো ভোঁরে রাস্তা নিশ্চই ফাঁকা। রাস্তায় নেমে দেখলাম গোটা চিত্রটাই ভিন্ন। গাড়ি, গাড়ি আর গাড়ি। দিল্লির রাস্তা এখনো পুরোটাই জীবন্ত। আমি বোকা। মানছি দিল্লির মতোন এক শহরে এমন ফাঁকা রাস্তা আশা করাটা ঠিক হয়নি। তাই বলে এতোটা যে বোকা সেটা কিন্তু আগে বুঝিনি। আমরা উবারে চেপেছি। আশপাশ দিয়ে অনেক গাড়ি যাচ্ছে। অনেকগুলো মোটরসাইকেলও দেখা যাচ্ছে। সবগুলোতেই সামনে একটা ছেলে আর পেছনে একটা মেয়ে। দুটো ব্যাপার। এক – আমরা যেহেতু ষ্টেশনের রাস্তা ধরে যাচ্ছি তাই এটাতে এসময়ে অনেক গাড়ি থাকতেই পারে। দুই – এখানে রাত দশটা থেকে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত ক্লাব-বারগুলো খোলা থাকে। হয়তো সারারাত আনন্দ করার পর ছেলেরা মেয়েগুলোকে ড্রপ করে দিতে যাচ্ছে।
সে যাই হোক। ট্রেনে উঠেছি। স্লিপার ক্লাস। বগি খুঁজে পেতে সমস্যা হলোনা। ভুলোমনা বলে জুতা আর ব্যাগ একসাথেই রাখলাম। এটলিস্ট জুতো ছাড়া তো ট্রেন থেকে নেমে পড়বোনা। আর জুতো নিতে গেলেই ব্যাগটা চোখে পড়বে। এই হলো আমার লজিক। পাশের সীটে বসেছে ওয়েস্ট বেঙ্গলের এক ছোট পরিবার। বাবা, মা আর ছোট্ট একটা মেয়ে। এসেছিও ট্রেনে। গতো সপ্তাহের পুরোটাই প্রোগ্রাম আর ঘুরাঘুরি নিয়ে এতোটাই ব্যস্ত ছিলাম যে, ভারতীয় ট্রেনে লম্বা ভ্রমনের ব্যাসিক কিছু প্রস্তুতি নিতে ভূলে গিয়েছি। যার মাশুল এখন দিতে শুরু করছি। জানালার সাটার কোন এক অদ্ভূত কারনে পুরোটাই বন্ধ করা যাচ্ছে না। ট্রেন যতো তেজ পাচ্ছে, ততোই হাওয়া হুড়হুড় করে ঢুকছে। সবাই মোটা কাথাকম্বল নিয়ে এসছে এখানে। তাই তাদের কোন সমস্যা নেই। যতো সমস্যা আমাদেরই। ব্যাগ থেকে কোট আর লুঙ্গিটা বের করে ম্যনেজ করার ব্যর্থ চেষ্টা করেই চলেছি। মাথার নীচে ব্যাগ, গা আর মুখের উপর কোট এবং পায়ের উপর লুঙ্গিটা – এই হলো আমার ব্যর্থ চেষ্টার বর্ণনা। মোটেও ভূল ধারণা করার কারন নেই। আমি জামাকাপড় পড়েই উঠেছি। সে জামাকাপড়ের উপরেই আবার এসব। তবুও কাজ হচ্ছে না।
ঘুমোতে না পেরে ব্যগ থেকে ল্যাপটপটা বের করলাম। অল্পঅল্প ভয় করছে। ঝাপ্টা পার্টির ভয়। কোন সময় কেড়ে নিয়ে চলে যায়। তখন আমার কিছু বলার থাকবেনা।
পাশের ওই ওয়েস্ট বেঙ্গলের মহিলা আমার মায়ের বয়েসি। উনারা দুটো কম্বল নিয়ে এসেছেন। আমাদের দেখে উনার ভালোবাসার উদয় হলো। কিন্তু সমস্যা হলো স্লিপার ক্লাস। স্বামীস্ত্রী দুজন উপর-নীচে দুই বিছানায়। বাচ্চাটা মায়ের সাথে নীচেরটায়।
আমি যতক্ষণে এটাওটা করছি, ততক্ষনে তার ঘুম থেকে উঠে গেছে। শুধু ছোট্ট মেয়েটা উঠেনি। ট্রেনে উঠার পর ওই মহিলার সাথে আমাদের অল্প কথা হয়েছিল। তাই এখন কথা বলতে আর বেগ পেতে হলো না। মেয়েরা একটু ওই রকমই। খুব আবেগ তাদের। বললো – “বাবা, আনোনি কিছু?” “খুব ঠান্ডা লাগছে না?” “কিনোনি কেনো?” এরকম অনেক প্রশ্ন। শেষে বললো – “বাবা, আমার মেয়েটা উঠুক। তারপর কম্বলটা আমি তোমাদের দিবো। ঘুমিয়ে নিও একটু।”
the WRONG way!
The most alarming fact is ‘65% of today’s school kids will end up in a job that hasn’t been invented yet’. Yeah, we may not know what those jobs are but can predict those future skills. According to World Economic Forum – Problem Solving, Critical thinking, Emotional intelligence, Cognitive flexibility are some of those future skills. Peoples like Shams jaber of Tech Academy from Bangladesh or Sonam Wangchuk of SECMOL from India are trying to break the barrier and developing a new system of education. It’s been late already. Though, just to prepare our kids for the future, for the shake of this entire world, we should focus on a skill based education system that will be thousand times better.
Is gap year worth really?
So, if you ask me, ‘Why gap year is important?’ or ‘Is gap year worth really?’ – Gap year will help you to invest more time on yourself, families and mentors. It’ll help you to become self dependent. It’ll help you to become even happier and it’s only possible when you’ve a proper action plan for your upcoming days 😉 Thanks God. It seems like a bit showoff or awkward maybe but just to give you an example, It’s been just a month of my gap year and already I’ve…
1. Watched 5 Documentary films
2. done with 4 Successful meetings
3. Managed 3 sponsors for my projects and another one is on going
4. Watched 4 full length movies
5. Traveled to 3 new places
6. Came up with a new idea and made a prototype that is working!
7. Read 1 new book and going on and on and on…
This just happened to to me in just 30 days! I’m 200% sure that, it would not be possible if I got into any university. I’m just super excited for next 335 days 😀 Oh yeah, I’m preparing myself for SAT along with these. Cheers!
BOOST YOUR BRAINPOWER
Here I made a todo list to follow everyday to boost your brainpower. You may check it out and follow.