Is gap year worth really?

So, if you ask me, ‘Why gap year is important?’ or ‘Is gap year worth really?’ – Gap year will help you to invest more time on yourself, families and mentors. It’ll help you to become self dependent. It’ll help you to become even happier and it’s only possible when you’ve a proper action plan for your upcoming days 😉 Thanks God. It seems like a bit showoff or awkward maybe but just to give you an example, It’s been just a month of my gap year and already I’ve…

1. Watched 5 Documentary films

2. done with 4 Successful meetings

3. Managed 3 sponsors for my projects and another one is on going

4. Watched 4 full length movies

5. Traveled to 3 new places

6. Came up with a new idea and made a prototype that is working!

7. Read 1 new book and going on and on and on…

This just happened to to me in just 30 days! I’m 200% sure that, it would not be possible if I got into any university. I’m just super excited for next 335 days 😀 Oh yeah, I’m preparing myself for SAT along with these. Cheers!

BOOST YOUR BRAINPOWER

Here I made a todo list to follow everyday to boost your brainpower. You may check it out and follow.

আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন

স্বপ্ন, জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পন্ন কম বেশী সকলেই দেখে। তবে,তার মধ্যে রয়েছে পার্থক্য। কেউ স্বপ্নকে তুচ্ছ ভাবে, খুব একটা গুরুত্ব দেয়না। তাদের কাছে স্বপ্ন,স্বপ্নই থেকেই যায়। আবার অনেকেই আছেন যাদের কাছে স্বপ্নের চেয়ে মূল্যবান আর কিছুই নয়। স্বপ্ন তাদের আকাশ ছোঁয়া। স্বপ্ন তাদের কাজের অনুপ্রেরণা। স্বপ্নের এত রকম-ফের! কেন,এই পার্থক্য?

স্বপ্ন পুরোপুরি তার চিন্তা চেতনার উপর নির্ভর করে। কারও কারও চিন্তা ভাবনার জগত বাক্স বন্ধি। এরই মধ্যে তার চিন্তা ভাবনা সীমাবদ্ধ। যত চিন্তা ভাবনা; সব আত্মকেন্দ্রিক। আরেক শ্রেণির লোক আছে যারা আশ-পাশের দিকেও তাকায়। তার সব বাঁধা বিপত্তিকে পেছনে ফেলে স্বপ্নের লক্ষ্যে ছুটে। যার কারনে তারা কিছু না কিছু পেয়ে যায়। তায়, সাফল্যের জন্য স্বপ্নটাকে আগে দেখতে হবে!

স্বপ্ন দেখ, দেখতে শিখো। অনেক বড় বড় স্বপ্ন। আকাশ ছয়ার স্বপ্ন। লক্ষ্যে অবিচল থাকো। জীবনের সব কিছু’ই হবে স্বপ্নকে কেন্দ্র করে। ধ্যান-জ্ঞান-প্রাণ সবকিছু লক্ষ্যের উদ্দেশ্যে ঢেলে দাও।

আমাদের মধ্যে কেউ হতে চাই ডাক্তার,কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার,বিজ্ঞানী,শিক্ষক,উদ্যোক্তা সহ আরও কত কিছু! হ্যা,কেউ বা আবার সাকিব-তামিম থেকে শুরু করে মেসি-রোনালদো পর্যন্ত হতা চায়। তবে কোন স্বপ্নই ছোট নয়। বিচিত্র এই স্বপ্নের জগৎ। তবে; যে যাই হতে চাও না কেন, তোমার যা কিছু সম্বল আছে তা’ই নিয়ে তার পিছু ছুটতে হবে; যেমনটা ছুটে ছিল হেমিলনের বাঁশি ওয়ালার পেছনে! আজস্র বাঁধা আসবে। যতই বাঁধা আসুক, হোকনা সে এভারেস্টের চাইতেও বড়! এভারেস্ট তোহ মানুষ’ই জয় করেছিল,তায় নাহ? তোমাকে ও তা’ই করতে হবে। কেন? পারবেনা?

সমাজের অনেকেই তোমার এ কাজে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে। বাধাকে যদি বাঁধা হিসেবে নেয়া হয়,তাহলে তোহ সব স্বপ্ন-লক্ষ্য’ই অধরা’ই থেকে যাবে। বাঁধাকে অনুপ্রেরণা ধরেই এগুতে হবে। স্বপ্ন’ই তোমাকে ধরা দিবে। সমাজের এই সকল বাঁধা, মন্তব্য কে ভুল প্রমান করতে হবে তোমাকেই। ঠিক পথে এগুলে,দেখবে; সব কিছু ঠিক-ঠাক হয়ে যাবে!

ইতিবাচক মনোভাব একটি বিরাট গুণ। অত্যন্ত আশাবাদি হতে হতে হবে। নেতিবাচক মনোভাব থাকলে, তা এক বাটি দুধে এক ফোটা লেবু দেয়ার মতো’ই কাজ করবে। বি কেয়ার ফুল! সেই নেতিবাচক মনোভাব তোমার সব কাজেই একেকটি নতুন বাধার সৃষ্টি করবে। শুধু-শুধু বাঁধা বাড়িয়ে তোহ লাভ নেই। কোন কাজ শুরু করার আগে তুমি যখন সুন্দর একটি পরিকল্পনা নিয়ে ব্যাস্ত, ঠিক তখনই একটি সন্দেহ তোমার মনে উঁকি মারবে। যা তোমার সুন্দর কাজ কে অঙ্কুরে বিনাস করতে যথেষ্ট। সন্দেহ থাকলে প্রকাশ করো, সমাধান খোঁজার চেষ্টা করো। নেতিবাচক মনোভাব তোমার মনে সন্দেহের বীজ বুনে দিবে,যা তোমাকে হতাশায় ভোগাবে। “আমি পারব তোহ?” “কোন বাঁধা আসবেনা তোহ?”

সেটা না বলে, বল ‘‘আমি পারব’’, ‘‘যতই বাঁধা আসুক,উড়িয়ে দিবো”। আমি সফল হবোই! কেউ তোমাকে আটকাতে পারবেনা। সন্দেহকে তোয়াক্কা না করে এগিয়ে যাও। সাফল্য অবধারিত। নেপোলিয়ানের ইতিবাচক মনোভাবই তাকে আল্পস পেরোতে সাহায্য করেছিলো। তবুও কি তুমি নেতিবাচক মনোভাব ত্যাগ করবেনা?

ছোট-ছোট নয়, অনেক বড়-বড় স্বপ্ন দেখো। “যা কিছু কল্পনা করা যায়, তার সব’ই বাস্তবায়িত করা সম্ভব”—কথাটি নিশ্চয় মনে আছে? আরও একবার মনে করিয়ে দিলাম। এই জন্য যে; আমাদের সমাজের একটা গতানুগতিক ধারনা আছে। সেটি হল যারা বড়-বড় স্বপ্ন দেখে, তারা নাকি জীবনে কিছুই করতে পারেনা। আসলে কথাটি সম্পূর্ণ নিরর্থক।

আমি কোন কাজ করার আগে সেটা নিয়ে বেশী-বেশী করে স্বপ্ন দেখি। যে যা’ই বলুক, একেবারে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় স্বপ্নটা দেখো। কথাটির যৌক্তিকতাটা এখানে যে; এর ফলে ফলা-ফলের প্রতি একটা লোভের সৃষ্টি হয়, “আমি কাজটা হয়ে গেলে এতো কিছু পাব!” এমন আকর্ষণের ফলে পাওয়ার লোভে কাজটা হয়ে যায়। তোমাকে কোন শক্তি’ই ঠেকাতে পারবেনা। তুমি’ই সফল হবে!

কারও কথায় কান দিওনা। একটি কাজ করার পরিকল্পনা হাতে নিলে,কাজ শুরু করলে। কর্মময় এই পথে হাটার সময় তোমার নানা জনের নানা কথা শুনতে হতে পারে। যা তোমার স্বপ্ন, মনোবল ভেঙ্গে দিতে পারে। সবার দৃষ্টিতে একটি কাজ ভাল নাও হতে পারে। তায় বলে এভাবে ভেঙ্গে পরলে চলবে না। সফলতা অর্জনের করতে গেলে তোমার মতামত টা কে আগে দেখতে হবে! হয়তো তোমার কাজটি সমাজের উপকারে আসবে। কিন্তু; বিশ্বাস করো, তুমি সফলতা অর্জন কেউ তা সহ্য করতে পারবেনা। তায়, তারা ইচ্ছে করেই এমন সব উল্টা-পাল্টা কথা বলে। যদিও তারা জানে কাজটা সবার উপকারে আসবে। আর একটি কথা তো জানো’ই যে, “খালি কলসি বাজে বেশী”।

ন্যানোর দুনিয়া

এই পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকে মানুষ তার দৈনন্দিনগুলোকে সহজ থেকে সহজতর করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল আজকের এই আধুনিক যুগ। তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই প্রযুক্তি আজ আরোহন করছে সমৃদ্ধির শিখড়ে। প্রযুক্তির এই উৎকর্ষের যুগে মানুষ প্রতিনিয়ত’ই পাচ্ছে একেকটি নতুন মাত্রা, নতুন স্বাদ।

অবাক করার মতো বিষয়টি হলো প্রযুক্তি যতই অগ্রসর হচ্ছে বিস্ময়কর ভাবে যন্ত্র গুলোও যেন তালে তাল মিলিয়ে ছোট হতে শুরু করেছে ।হ্যাঁ, তাই! কিন্তু কেন? ওইযে বললাম, সহজ করার জন্য…..! নইলে একবার ভেবেই দেখোনা, আজকের এই  মোবাইল ফোনটি যদি হতো টেলিভিশনের সাইজের, তাহলে কেমন হতো? কিভাবে তুমি সেটাকে হাতে হাতে নিয়ে ঘুরতে? তখন শুধু মোবাইল ফোন বহনের জন্যই আলাদা একটা লোক নিয়োগ দেয়া লাগতো। আর যে প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ এমন বিব্রতকর অবস্থা থেকে রেহাই পাচ্ছে সেটি হলো ন্যানো ট্যাকনোলজি ।

এবার জানা যাক ন্যানো কাহিনী । কি এই ন্যানো ? কিভাবে এলো ? দাঁড়াও……বলছি। ন্যানো শব্দটি  এসেছে গ্রীক শব্দ ন্যানোস থেকে। যার বাংলা অর্থ “বামন” । পরিমাপের সবচেয়ে  ক্ষুদ্র একক ন্যানোকে যদি মাপের দৃষ্টিতে দেখা হয় তাহলে ১মিটারের ১০০কোটি  ভাগের ১ভাগ !আশ্চর্য হবার কিছু নেই। আমার কথা যদি অবিশ্বাস্য মনে হয় তবে একবার গুগল করে দেখতে পারো।

ন্যানোর আগে যে যুগটি ছিলো সেটি হল মাইক্রো যুগ । ১৯৫৯ সালে নোবেল জয়ী বিজ্ঞানি রিচারড ফাইনম্যান প্রথমবারের মতো ন্যানোর ধারনা দেন । এবং ১৯৮৯ সালে মানুষ ন্যানোর বাস্তবায়ন মানুষ দেখতে পায় ক্যালিফোর্নিয়ার  IBM গবেষণাগারে । সেদিন’ই মানুষ প্রথমবারের মতো মনের মতো করে অণুকে সাজিয়ে যন্ত্র বানাতে পেরেছিলো !

আজকাল প্রতিনিয়ত বাড়ছে  ন্যানো ট্যাকনোলজির ব্যবহার। LCDমনিটর, কম্পিউটারের মাইক্রোপ্রসেসর, ক্যাপাসিটর, খেলোয়াড়দের সান স্ক্রিন, আনুবীক্ষনিক রোবট, ন্যনো ফাইবার সহ আরো বহুত কিছু! তার মধ্যে শেষ দুটোর কথা না বললেই নয়। এদের ব্যাবহারটাও বলে দেই না!

শোন, আনুবীক্ষনিক রোবটের কাজ হলো রক্তের সাথে মিশে গিয়ে ক্ষতিকর জীবাণু চিহ্নিত করে তাকে ধ্বংস করা। কি? অবাক হলে? অবাক হওয়ার কিছু নেই। সামনে যে আরো কত কিছু দেখতে হবে…!

আর, ন্যানো ফাইবার হল কারবন পরমাণুর তৈরী একধরনের টিউব যার ব্যাস কয়েক  কিন্তু দীর্ঘে মিটার থেকে শুরু করে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এই অতি সুক্ষ দিয়ে যদি কোন দড়ি প্রস্তুত করা হয় তবে তা হবে ইস্পাতের চেয়ে ছয় গুন শক্ত কিন্তু ওজনে তার ছয় ভাগের এক ভাগ! এবার বোধহয় অজ্ঞান’ই হয়ে গেলে! তাই না?

এর কিন্তু অপকারিতাটও আছে। এর মধ্যে সম্ভাব্য ও একই সাথে মজার(বিপদ আবার মজার হয় কিভাবে?) একটি অপকারিতা হল যদি কোন কারনে এরা মানুষের নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে গিয়ে নিজেরাই নিজেদের তৈরি করে গোটা পৃথিবীটাকে ছেয়ে ফেলে? তখন নিশ্চিত ধ্বংসের মুখে পড়বে মানব অস্তিত্ব! যদিও বিজ্ঞানীরা এই সম্ভাবনাটাকে অনেকটা অবাস্তবই মনে করছেন। ভয় পাওয়ার কিছু নেই! এইটা নিছক একটা কল্পনা।

বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়তই এটাকে আরো উন্নত পর্যায়ে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। দেখা যাক…কি হয়?

আঠারো বছর বয়স

১৮ বছর বয়স… এই তো মাত্র সে দিন আব্বু-আম্মুর সাথে ঘুমোতাম। আম্মু-আম্মু বলে কান্না করতাম। ক্লাসে হাফপ্যান্ট পরে যেতাম। মেয়েদের সাথে একবেঞ্চে বসতাম। আরও কতো স্মৃতি…। আর এখন? আব্বু-আম্মুর সাথে ঘুমাই না। আম্মু-আম্মু বলে কান্না করি না। হাফপ্যান্ট পরে ক্লাসে যাই না। ক্লাসে মেয়েদের সাথে একবেঞ্চে বসি না। অর্থাৎ সম্পূর্ণ বিপরীত। বয়স যতো বাড়তে থাকবে, শৈশবের সাথে দূরত্বও ততো বাড়তে থাকবে। এখনকার যেসব স্মৃতিগুলো তখন হয়তো হারিয়ে যাবে। নতুন স্মৃতি যুক্ত হবে ঝুড়িতে। এটাই নিয়ম। এই যে ১৮ বছর পার করে দিলাম, তার মধ্যে কতো কিছু হয়ে গেলো। প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তির তালিকাটা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে লাগলো। কতো কিছু করেছি এই ১৮ বছরে। যখন ক্লাস ফোরে ছিলাম, বাবা থেকে দেখে ডাইরি লিখা শুরু করি। সিক্সে গ্রাম থেকে শহরে চলে আসা এবং কলেজিয়েটে ভর্তি হওয়া। ধীরে ধীরে পরিচয় ঘটে আশ্চর্য এক জিনিসের সাথে। ইন্টারনেট। তারপর সেখান থেকে শুরু হয় ব্লগিং। শুরু হয় নিয়মিত পত্রিকা পড়া, বই পড়া। সত্যি কথা বলতে কি, আমার প্রায় ভালো গুণ গুলো আমি বাবা থেকেই পেয়েছি। তারপর চিন্তা চেতনার পরিধিটা বড়ো হতে শুরু করে। কাজ শুরু করি reflectiveTEENS এর। হঠাৎ সুযোগ পেয়ে যাই পত্রিকায় লেখার। গ্রাম থেকে শরে আসার ফলে আমার যে ব্যাপারটা উপলব্ধ হয় সেটা হলো ‘গ্রাম আর শরের মানুষের জীবন মানের পার্থক্য।’ সেখান থেকে শুরু করি reflectiveTEENS Foundation। সায়েন্স ফেয়ার, ডিবেট, এক্সটেম্পর স্পীচ, স্কাউট, ভলান্টিয়ারিং সহ আরও কতো কি। সবকিছুর মাধ্যমে যেটা হয়েছে, সেটা হলো ‘অনেকগুলো মানুষের পরিচয়’। এই যা কিছু করেছি, ঠিক কতো সংখ্যক মানুষের অবদানে আর সাহায্যে এতোদূর আসা তা বলা মুশকিল। ১৮ বছরের এই জীবনে যা কিছু করেছি, তার থেকে ‘ঠিক চারটি’ বিষয় আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করা প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়েছে।

  • স্বপ্ন দেখা না থামানোঃ

স্বপ্ন খুব আপেক্ষিক একটা ব্যাপার। স্বপ্ন আজ একরকম তো আগামিকাল অন্যরকম। যখন ছোট ছিলাম, স্বপ্ন ছিলো পাইলট হয়ে বিমান চালাবো। আবার কখনো স্বপ্ন ছিলো আর্মি হয়ে যুদ্ধ করবো। যখন আরও বড়ো হই, স্বপ্ন ছিলো বিজ্ঞানী হবো। দুই-তিনটে নোবেল পাবো। এভাবে জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে ঘটে অদ্ভূত স্বপ্নের পরিবর্তন। স্বপ্নের কারণেই আমার এই পর্যন্ত আসা। স্বপ্ন মানুষকে সাহসী করে। ধৈর্যশীল করে। অনেক কিছু জানতে সাহায্য করে। তাই স্বপ্ন দেখা থামানো যাবে না।

  • নিজের উপর বিশ্বাস রাখাঃ

চলার পথে বিভিন্নজন বিভিন্ন কিছু বলবে। সেটাই স্বাভাবিক। তবে সিদ্ধান্ত নিবেন আপনিই। সবার কথাই মনোযোগ দিয়ে শুনেছি। তবে আমার যেটা গ্রহন করা উচিত বলে মনে হয়েছে সেটাই গ্রহণ করেছি, সে কাজটাই করেছি এবং শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করেছি।

  • ধৈর্য ধরাঃ

ব্যাপারটাতে আমি অনেএএএএক কাঁচা। চেষ্টা করেছি কোন ব্যাপারে ধৈর্য ধরার। তবে অধিকাংশেই আমি ব্যর্থ হয়েছি। তবে যে কয়বার ব্যপারটাতে সফল হয়েছি (মানে, ধৈর্য ধরে কিছু একটা করতে পেরেছি) ততবারই আমি খুব ভালো কিছু ফলাফল পেয়েছি। আর সেসব ভালো ফলাফলই আমাকে ধৈর্যের গুরুত্ব বাড়িয়েছে। চেষ্টা করে যাচ্ছি…।

  • সফলতাকে উদযাপন করাঃ

 

ছোট-বড় সব সফলতাকেই আমি উদযাপন করেছি। গভীর থেকে অনুভবের চেষ্টা করেছি। কিভাবে এলো সেটা চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছি। কেনো এলো? কি কি কারনে না আসতে পারতো? যদি না আসতো? কিভাবে আরও ভালো করা যেতো? এসব প্রশ্ন আমি নিজেকে করি। এটা আপনাকে একদিকে যেমন অন্যান্য কাজে উৎসাহ যোগাবে, একইভাবে পরবর্তী ভূল থেকে বাঁচতেও সাহায্য করবে।